স্বাধীনতার শিখা চিরন্তন - অনুচ্ছেদ।
স্বাধীনতার শিখা চিরন্তন
স্বাধীনতার রজতজয়ন্তীতে আমাদের স্বাধীনতা দিবস ২৬ মার্চ, ১৯৯৭ সালে বিশ্বের নিপীড়িত জাতিসমূহের মুক্তি সংগ্রামের তিন মহানায়ক দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্ট নেলসন ম্যান্ডেলা, ফিলিস্তিনি প্রেসিডেন্ট ইয়াসির আরাফাত ও তুরস্কের প্রেসিডেন্ট সুলেমান ডেমিরেলের উপস্থিতিতে ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আনুষ্ঠানিকভাবে প্রজ্বলিত করেছেন ‘শিখা চিরন্তন’।
৭ মার্চ, ১৯৯৭ প্রজ্বলন করার পর সারাদেশ পরিভ্রমণ করে আসা ‘শিখা চিরন্তন’
মশালটি বেলা সাড়ে এগারোটায় অনুষ্ঠানস্থলে বহন করে নিয়ে আসেন মুক্তিযোদ্ধা অধ্যক্ষ আহাদ
চৌধুরী এবং তারামন বিবি বীর প্রতীক। তাঁদের হাত থেকে মশালটি প্রধানমন্ত্রী গ্রহণ করে
বেদির ওপর স্থাপন করা কাছের ঘেরাটোপের মধ্যে ‘শিখা চিরন্তন’ প্রজ্বলন করেন। সারাদেশ
পরিভ্রমণ করে আসা জাতীয় পতাকা প্রেসিডেন্ট বিচারপতি সাহাবুদ্দিন আহমদ গ্রহণ করেন মুক্তিযোদ্ধা
মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া ও মেজর (অব.) ওয়াকার হাসানের কাছ থেকে। ‘শিখা চিরন্তন”
স্থাপনের উদ্দেশ্য বাঙালির গৌরবের ইতিহাস, চেতনা ইত্যাদি চিরস্থায়ী করা।
Previus
Next
Share This Post